জেনে নিন, কীভাবে উইন্ডোজ ১১-এ আপনার টাস্কবার নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করবেন
আজকের আলোচনায় আমরা বিস্তারিত জানবো কীভাবে উইন্ডোজ ১১-এ টাস্কবার কাস্টমাইজ করবেন। আগের উইন্ডোজ ভার্সনগুলোর তুলনায় উইন্ডোজ ১১-তে টাস্কবার নিজের মতো সাজানো অনেক সহজ হয়েছে। তাই চলুন ধাপে ধাপে জেনে নেই, কীভাবে সহজেই আপনার টাস্কবার কাস্টমাইজ করতে পারেন।
প্রতিদিনের কাজে আমাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকতে হয়। একই মেনু আর একঘেয়ে টাস্কবার দেখতে দেখতে অনেক সময় মন ও শরীর দুটোতেই ক্লান্তি ভর করে। কম্পিউটারকে একটু সুন্দর, সাজানো-গোছানো দেখাতে চাইলে টাস্কবার কাস্টমাইজ করা দারুণ উপায়। আজকে আমরা দেখবো কীভাবে সহজেই আপনার টাস্কবার নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করবেন।
উইন্ডোজ ১১-এ টাস্কবার কিভাবে কাস্টমাইজ করবেন
উইন্ডোজ ১১-এ টাস্কবার কাস্টমাইজ করার নানা উপায় আছে। আজকের আলোচনায় আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো কীভাবে টাস্কবার আইটেম, সিস্টেম ট্রে আইকন এবং মেনু কাস্টমাইজ করবেন, ধাপে ধাপে ছবির সাহায্যে।
এই সেটিংসগুলো পরিবর্তন করতে প্রথমেই আপনার উইন্ডোজ ১১-এর টাস্কবারের ওপর মাউসের ডান বোতাম (রাইট ক্লিক) চাপতে হবে। তখন দুটি অপশন দেখতে পাবেন: একটি হলো Task Manager, আরেকটি হলো Taskbar settings। এখান থেকে Taskbar settings-এ ক্লিক করুন। এরপর আপনার পছন্দমতো টাস্কবারের বিভিন্ন অংশ কাস্টমাইজ করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ ফ্রি ডোমেন ও হোস্টিং দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরির
Taskbar settings-এ ক্লিক করার পর আপনার সামনে অনেকগুলো অপশন ভেসে উঠবে। এখান থেকে উইন্ডোজ ১১-এর সিস্টেম ট্রে কাস্টমাইজ করতে হলে Other system tray icons অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এই অপশনে ক্লিক করার সাথে সাথেই অনেকগুলো সফটওয়্যারের লিস্ট দেখতে পাবেন, যেমন উপরের ছবিতে দেখানো হয়েছে। এখান থেকে আপনি যেসব সফটওয়্যার সিস্টেম ট্রে-তে রাখতে চান, সেগুলো অন করে দিন আর বাকি অপশনগুলো অফ করে দিন। আগে সিস্টেম ট্রে নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করা সম্ভব না হলেও, এখন আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ট্রে আইকন কন্ট্রোল করতে পারবেন।
এরপর আমরা যে কাস্টমাইজেশনটি দেখবো, সেটি হলো টাস্কবার আইকন গ্রুপিং। অনেক সময় দেখা যায়, উইন্ডোজ ১১-এ এক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন বা ফোল্ডার একসাথে গ্রুপ আকারে টাস্কবারে থাকে। অনেকেই এই গ্রুপ আলাদা করতে থার্ড-পার্টি টুল ব্যবহার করেন। তবে আপনি চাইলে সহজেই, কোনো থার্ড-পার্টি টুল ছাড়াই এই গ্রুপিং বন্ধ করতে পারেন। এর জন্য আবার আগের মতো Taskbar settings-এ যেতে হবে এবং সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সেটিংস পরিবর্তন করতে হবে।
এবার Taskbar settings থেকে Taskbar behavior অপশনটি খুঁজে বের করুন এবং তাতে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর বেশ কয়েকটি সেটিংস দেখতে পাবেন। এখান থেকে প্রথমেই Automatically hide the taskbar অপশনটি সিলেক্ট করে টিক মার্ক দিন। এতে আপনার কম্পিউটার চালু থাকাকালে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ না করলে টাস্কবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে লুকিয়ে যাবে, ফলে ডেস্কটপ আরও পরিপাটি দেখাবে।
এরপর Combine taskbar buttons and hide labels অপশন থেকে Never নির্বাচন করুন। এর ফলে একই ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের আইকনগুলো আর একসাথে গ্রুপ হয়ে থাকবে না, বরং আলাদা আলাদা করে দেখা যাবে। এতে এক নজরে বুঝতে পারবেন কোন অ্যাপ কখন চালু রয়েছে।
উইন্ডোজ ১১ টাস্কবার অ্যালাইনমেন্ট কাস্টমাইজ করুন
আমরা যারা অনেকদিন ধরে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেছি, তারা টাস্কবার সব সময় বাম পাশে দেখে অভ্যস্ত। চাইলে এখন উইন্ডোজ ১১-তেও টাস্কবারের অ্যালাইনমেন্ট কাস্টমাইজ করে বাম দিকে সরিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য প্রথমে উপরে বলা নিয়ম অনুযায়ী টাস্কবারের সেটিংসে প্রবেশ করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি ল্যাপটপ লাগবেই?
টাস্কবার সেটিংসে ঢোকার পর Taskbar behavior অপশনটি খুঁজে বের করুন এবং তাতে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনার সামনে অনেকগুলো অপশন আসবে। এখান থেকে Taskbar alignment অপশনের ডান দিকে লক্ষ্য করলে Center লেখা দেখতে পাবেন। Center-এর ওপর ক্লিক করলে সঙ্গে সঙ্গে left নামে আরেকটি অপশন চলে আসবে। left অপশনটি সিলেক্ট করলেই টাস্কবারের অ্যালাইনমেন্ট বাম দিকে চলে যাবে, যা উইন্ডোজ ১০-এর মতো অভিজ্ঞতা দেবে।
উইন্ডোজ ১১ টাস্কবারটি উপরে বা পাশে সরানোর উপায়
আপনি যদি আপনার কম্পিউটারের ইন্টারফেসকে একটু ভিন্নরকম দেখতে চান, তাহলে উইন্ডোজ ১১-এর টাস্কবারকে নিজের ইচ্ছামতো উপরে বা যেকোনো পাশে সরিয়ে নিতে পারেন। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই টাস্কবারের অবস্থান পরিবর্তন করা যায়। তবে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, এই কাজের জন্য আপনাকে একটি Patch ফাইল ডাউনলোড করতে হবে। যারা উইন্ডোজ ১১ এর 24H2 ভার্সন ব্যবহার করছেন, তাদের জন্য এই Patch ফাইল ডাউনলোড করা ঠিক হবে না, কারণ এই ভার্সনে ফাইলটি ইনস্টল করলে আপনার কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই 24H2 ভার্সন ব্যতীত যারা উইন্ডোজের অন্য লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করছেন, তারা এই পদ্ধতি নিরাপদে ব্যবহার করতে পারেন।
পদ্ধতিটি অনুসরণ করার ধাপগুলো নিচে দেওয়া হলো:
- প্রথমে যেকোনো ওয়েব ব্রাউজারে গিয়ে github.com লিখে সার্চ করুন।
- এরপর সার্চ বক্সে ExplorerPatcher লিখে সার্চ দিন।
- তালিকা থেকে ep_setup.exe ফাইলটি ডাউনলোড ও ইন্সটল করুন।
- ইন্সটল হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
- সফটওয়্যারের মধ্যে Change the Taskbar appearance অপশনটি সিলেক্ট করুন।
- কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলে টাস্কবারে Properties অপশন দেখতে পাবেন।
- Properties অপশনে প্রবেশ করুন।
- সেখানে Primary taskbar location on screen অপশনে গিয়ে Top সিলেক্ট করুন।
- এরপর Restart File Explorer অপশনে ক্লিক করুন।
- সফটওয়্যারটি আবার ওপেন করুন এবং Start menu থেকে ২ ও ৩ নম্বর অপশন সিলেক্ট করুন।
- আবার Restart File Explorer অপশনে ক্লিক করুন।
এভাবেই আপনার টাস্কবারটি হাতের বাম পাশে এবং উপরের দিকে অবস্থান করবে।
Windhawk ব্যবহার করে টাস্কবারের সাইজ পরিবর্তন করার উপায়
অনেক সময় কম্পিউটার বা ল্যাপটপের ডিসপ্লের সাইজ অনুযায়ী টাস্কবার ছোট বা বড় মনে হয়, যা উইন্ডোজ ১১-এর সেটিংস দিয়ে ঠিক করা যায় না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় টুল হলো Windhawk। এই টুল ব্যবহার করে আপনি টাস্কবারের সাইজ পরিবর্তনের পাশাপাশি উইন্ডোজ ১১-এর বিভিন্ন কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন। মজার বিষয়, Windhawk সম্পূর্ণ ফ্রি।
এবার দেখে নেওয়া যাক Windhawk টুল ব্যবহার করে কীভাবে টাস্কবারের সাইজ পরিবর্তন করবেন:
থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে টাস্কবার কাস্টমাইজ করা কি ঝুঁকিপূর্ণ?
থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে টাস্কবার কাস্টমাইজ করার অনেক সুবিধা থাকলেও এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে। বেশির ভাগ ইউজারের মতামত অনুযায়ী, থার্ড পার্টি অ্যাপ দিয়ে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের যেকোনো কিছু কাস্টমাইজ করা কম্পিউটারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এসব অ্যাপ কম্পিউটারে সমস্যা তৈরি করার পাশাপাশি আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে অন্য থার্ড পার্টি কোম্পানির কাছে বিক্রি করতেও পারে।
এগুলো সাধারণ সমস্যা মাত্র। এর পাশাপাশি আরও কিছু জটিল সমস্যা হতে পারে, যা ব্যবহারকারীদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
আরও পড়ুনঃ বিকাশ লোন এখন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাবেন!
উইন্ডোজের সেটিংস কাস্টমাইজ করার জন্য অনেক থার্ড পার্টি অ্যাপ রয়েছে, তবে বেশিরভাগই পেইড (Paid) অ্যাপ। অর্থাৎ, এসব অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে আপনাকে মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে। যেমন, Start11 এবং StartAllBack-এর মতো অ্যাপগুলি ব্যবহার করতে প্রতি মাসে ৫ ডলারের বেশি খরচ হতে পারে।
পেইড অ্যাপ ছাড়াও অনেক ফ্রি অ্যাপ রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করলেও ঝুঁকি থেকেই যায়। তাই আপনি চাইলে নিজেই ঝুঁকি নিয়ে এসব থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করে উইন্ডোজের টাস্কবার কাস্টমাইজ করতে পারেন, তবে সতর্ক থাকাটা জরুরি।
উইন্ডোজ ১১ এর স্টার্ট মেনু কাস্টমাইজ করার উপায়
উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু হলো একটি প্রধান মেনু, যেখান থেকে আপনি কম্পিউটারের বিভিন্ন অ্যাপ, সেটিংস এবং ফাইল সহজেই অ্যাক্সেস করতে পারেন। উইন্ডোজ ১০-এ এটি সাধারণত বাম পাশে থাকে, আর উইন্ডোজ ১১-এ মাঝ বরাবর সার্চ বারের পাশে থাকে।
স্টার্ট মেনু ব্যবহার করে দ্রুত প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, সেটিংস ও অন্যান্য অপশন খুঁজে বের করে কাজ করা যায়। এটি কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র হিসেবেই কাজ করে।
আপনি চাইলে স্টার্ট মেনু নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করতে পারেন। উইন্ডোজ ১১-এ স্টার্ট মেনু কাস্টমাইজ করার জন্য:
অনেকগুলো অ্যাপ বা সফটওয়্যার একসঙ্গে একটি ফোল্ডারের মধ্যে রাখা যায়, যাতে প্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো একই জায়গায় থাকে এবং সহজে পাওয়া যায়।
আরও পড়ুনঃ ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করে কীভাবে
এর জন্য Control + I প্রেস করে বা সেটিংস থেকে Personalization এ যান। তারপর Start অপশন সিলেক্ট করুন। এখানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন, যেখানে Folder অপশন বেছে নিন। যেসব অ্যাপ আপনি অন করবেন, সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্টার্ট মেনুতে ফোল্ডার হিসেবে যুক্ত হবে।
উইন্ডোজ ১১ এর স্টার্ট মেনুর আইকন কাস্টমাইজ করার উপায়
আমাদের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো দ্রুত খুঁজে পেতে স্টার্ট মেনুর আইকন কাস্টমাইজ করা খুবই কাজে লাগে। আপনি চাইলে খুব সহজেই স্টার্ট মেনু থেকে নিজের প্রিয় সফটওয়্যারগুলো পিন করে রাখতে পারেন। এতে প্রয়োজন হলে বার বার সার্চ করতে বা অ্যাপসের মধ্যে ঘাটাঘাটি করতে হয় না।
কিভাবে করবেন তা নিচে ধাপে ধাপে দেয়া হলো। প্রথমে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করুন। তারপর “All apps” অপশনে যান। এখান থেকে যেই সফটওয়্যারগুলো পিন করতে চান, সেগুলো খুঁজে বের করুন। পছন্দসই সফটওয়্যারের ওপর মাউস দিয়ে ডান ক্লিক করুন। “Pin to Start” অপশনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যারটি স্টার্ট মেনুতে পিন হয়ে যাবে।
আরও পড়ুনঃ গুগল পে চালু হলো বাংলাদেশে
যদি আইকনের অবস্থান পরিবর্তন করতে চান, তাহলে মাউসের কার্সর ঐ আইকনের ওপর রেখে বাম বাটন ধরে টেনে সরিয়ে নিন। এইভাবে খুব সহজে স্টার্ট মেনুর আইকনগুলো কাস্টমাইজ করে নিজের মতো করে ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ ১১-তে বেশি সফটওয়্যার পিন করার উপায়
যারা কম্পিউটারে প্রতিদিন কাজ করেন বা একসঙ্গে অনেকগুলো সফটওয়্যার ব্যবহার করেন, তাদের জন্য এই ফিচারটি খুবই উপকারী হতে পারে। কারণ যখন অনেক সফটওয়্যার একসঙ্গে চালাতে হয়, তখন বারবার স্টার্ট মেনুতে গিয়ে সফটওয়্যারগুলো খুঁজে বের করা অনেক ঝামেলার হয়ে দাঁড়ায়। এই সমস্যা এড়ানোর জন্য আপনি উইন্ডোজ ১১-এ বেশি সংখ্যক সফটওয়্যার পিন করে রাখতে পারেন, যাতে প্রয়োজনের সময় সহজেই এক ক্লিকে অ্যাক্সেস করতে পারেন।
কিভাবে করবেন: প্রথমে উইন্ডোজ সেটিংস থেকে Personalization অপশনে প্রবেশ করুন। সেখানে Start অপশনে যান। এরপর ডিফল্ট সেটিংস পরিবর্তন করে More pins অপশনটি সিলেক্ট করুন। এই সেটিংস পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনি আগের চেয়ে দ্বিগুণ সফটওয়্যার পিন করে রাখতে পারবেন।
টাস্কবারের রঙ ও থিম পরিবর্তন করার সহজ উপায়
আপনি এখন উইন্ডোজ ১১-এ খুব সহজেই টাস্কবারের রঙ এবং থিম নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন। অনেকেই এই কাজটাকে জটিল মনে করেন, কিন্তু আসলে এটি খুবই সহজ।
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের সেটিংসে যান। সেখানে Personalization অপশনে ক্লিক করুন। Personalization-এ ঢুকলে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন, যেখানে Colour অপশনটি সিলেক্ট করুন।
এরপর একটু নিচে স্ক্রল করুন, আপনি দেখতে পাবেন “Show accent color on Start and taskbar” নামের একটি অপশন। এই অপশনটি চালু করে দিন। এখন এখান থেকে আপনার পছন্দমতো রঙ বেছে নিয়ে টাস্কবারে প্রয়োগ করতে পারবেন। চাইলে Automatic সিলেক্ট করে দিলে, টাস্কবারের রঙ স্বয়ংক্রিয়ভাবেই পরিবর্তিত হবে।
তার পাশাপাশি, আপনি থিম হিসেবে Light, Dark অথবা Custom অপশন থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন।