১২টি সেরা Chrome এর বিকল্প ব্রাউজার সম্পর্কে জানুন
আজকের আলোচনার বিষয় হলো ১২টি সেরা Chrome-এর বিকল্প ওয়েব ব্রাউজার। অনেকেই ব্রাউজার বলতে কেবল Chrome-ই বোঝেন, কিন্তু বর্তমানে Chrome ছাড়াও আরও অনেক কার্যকর ও জনপ্রিয় ব্রাউজার রয়েছে। এই লেখায় আমরা সংক্ষেপে সেসব ব্রাউজার সম্পর্কে জানবো, যেগুলো Chrome-এর ভালো বিকল্প হতে পারে।
বর্তমানে ব্রাউজিংয়ের অভিজ্ঞতা, প্রাইভেসি, নিরাপত্তা ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিক বিবেচনা করে বাজারে শতাধিক ব্রাউজার নিয়ে আসা হয়েছে। এদের অনেকগুলোই Chrome-এর মতো ওপেন সোর্স এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য। এখন আমরা এমন কিছু ব্রাউজারের নাম জানার চেষ্টা করবো, যেগুলো Chrome-এর কার্যকর বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
১২টি সেরা Chrome এর বিকল্প ব্রাউজার
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেটে কিছু খোঁজার প্রয়োজন আমাদের প্রায় প্রতিদিনই পড়ে, আর সে কাজে ব্রাউজার একটি অপরিহার্য মাধ্যম। কিন্তু আমাদের অনেকের ধারণা—ব্রাউজার মানেই Google Chrome। বিশেষ করে যারা প্রযুক্তি সম্পর্কে তুলনামূলকভাবে কম জানেন, তারা হয়তো Chrome ছাড়া অন্য কোনো ব্রাউজারের নামও শোনেননি।
আরও পড়ুনঃ কীভাবে উইন্ডোজ ১১-এ আপনার টাস্কবার নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করবেন
আসলে, Chrome ছাড়াও অনেক ভালো মানের ব্রাউজার রয়েছে, যেগুলো বিভিন্ন দিক থেকে Chrome-এর চেয়েও ভালো পারফর্ম করে—বিশেষ করে গোপনীয়তা, গতি এবং রিসোর্স ব্যবস্থাপনায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যারা Apple ডিভাইস ব্যবহার করেন তারা সাধারণত Safari ব্রাউজার ব্যবহার করেন। আবার গোপনীয়তা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে Brave বা Tor-এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিন দিন।
বর্তমানে শত শত ব্রাউজার রয়েছে, যেগুলোর বেশিরভাগই ওপেন সোর্স এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। আজ আমরা এমন ১২টি সেরা Chrome বিকল্প ব্রাউজার সম্পর্কে জানবো, যেগুলো বিভিন্ন প্রয়োজন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে।
ক্রোমের বিকল্প ১২টি জনপ্রিয় ব্রাউজারের নাম:
- Mozilla Firefox – ওপেন সোর্স, প্রাইভেসি-ফোকাসড ও কাস্টমাইজযোগ্য ব্রাউজার।
- Microsoft Edge – Chromium-ভিত্তিক এবং আধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ, Windows ইউজারদের জন্য দারুণ বিকল্প।
- Brave Browser – বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লকার এবং শক্তিশালী প্রাইভেসি সাপোর্ট সহ ব্রাউজার।
- Opera Browser – ফ্রি VPN, অ্যাড ব্লকার এবং ইনবিল্ট সোশ্যাল অ্যাপস সহ।
- Vivaldi Browser – হেভি কাস্টমাইজেশন ও পাওয়ার ইউজারদের জন্য আদর্শ।
- Tor Browser – গোপন ব্রাউজিং এবং অনলাইন ট্র্যাকিং থেকে মুক্ত থাকার জন্য তৈরি।
- Safari – Mac ও iPhone ইউজারদের জন্য ফাস্ট এবং এনার্জি-এফিশিয়েন্ট ব্রাউজার।
- Epic Privacy Browser – সর্বোচ্চ প্রাইভেসি নিশ্চিত করতে ফোকাস করা একটি ব্রাউজার।
- Puffin Browser – ক্লাউড-বেসড ব্রাউজিং, যা মোবাইল ডেটা সেভ করতে সহায়তা করে।
- Maxthon Browser – মাল্টি-ইঞ্জিন সাপোর্ট ও ক্লাউড সিঙ্ক ফিচার সহ একটি হালকা ব্রাউজার।
- Waterfox – Firefox-ভিত্তিক একটি ব্রাউজার, যেটি পুরনো অ্যাড-অন সাপোর্ট করে এবং প্রাইভেসি সম্মত।
- Ungoogled Chromium – Google-এর ট্র্যাকিং থেকে মুক্ত একটি পিওর Chromium সংস্করণ।
ব্রাউজিং এর জন্য কোন ব্রাউজার সেরা
আমরা সাধারণত ইন্টারনেটে কিছু খোঁজার জন্য, অর্থাৎ ব্রাউজিংয়ের উদ্দেশ্যেই ব্রাউজার ব্যবহার করি। আজ আমরা জানবো, সেই ব্রাউজিংয়ের জন্য কোন ব্রাউজার সবচেয়ে উপযোগী।
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকর ব্রাউজার হলো Google-এর তৈরি Chrome। এটি এতটাই জনপ্রিয় যে প্রায় সব Android মোবাইল ফোন এবং Windows চালিত ল্যাপটপে এটি পূর্বেই ইনস্টল করা থাকে—ফলে আলাদাভাবে ডাউনলোড করতে হয় না।
Chrome-এর বড় একটি সুবিধা হলো, এটি খুব সহজেই Google অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সিঙ্ক হয়ে যায়। ফলে বুকমার্ক, হিস্টোরি, পাসওয়ার্ডসহ সবকিছু একাধিক ডিভাইসে ব্যবহার করা সম্ভব হয়।
এছাড়া Chrome-এ রয়েছে হাজার হাজার এক্সটেনশন ব্যবহারের সুবিধা। এসব এক্সটেনশনের মাধ্যমে আপনি শুধু সাধারণ ব্রাউজিংই নয়, বিভিন্ন প্রফেশনাল কাজও খুব সহজে করতে পারেন।
সবশেষে, Chrome ব্রাউজার ব্যবহার করলে Google আপনাকে উন্নত নিরাপত্তা প্রদান করে, যার ফলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম থাকে।
কোন ব্রাউজারের সিকিউরিটি সব চেয়ে ভালো
একটি ব্রাউজারের নিরাপত্তা কতটা ভালো, তা নির্ভর করে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর। যেমন: ব্রাউজারটি নিয়মিত আপডেট হয় কি না, এতে বিল্ট-ইন সিকিউরিটি ফিচার রয়েছে কি না, ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত ডেটা কতটা সুরক্ষিত রাখা হয়, এবং এটি ফিশিং, ম্যালওয়্যার বা অনলাইন ট্র্যাকিং থেকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারে। এই উপাদানগুলো যে ব্রাউজারের মধ্যে যত বেশি পরিমাণে থাকবে, সেই ব্রাউজারটি নিরাপত্তার দিক থেকে ততই শক্তিশালী বলে বিবেচিত হবে।
তবে বর্তমান সময়ের বেশিরভাগ ব্রাউজার একই সঙ্গে সব ধরনের সিকিউরিটি ফিচার সরবরাহ করে না। বরং একেকটি ব্রাউজার আলাদা আলাদা দিক থেকে বিশেষভাবে নিরাপত্তা জোরদার করে থাকে—কেউ গোপন ব্রাউজিংয়ে ভালো, কেউ ট্র্যাকিং ব্লক করতে দক্ষ, আবার কেউ ডেটা এনক্রিপশন বা ম্যালওয়্যার প্রতিরোধে কার্যকর। তাই কোন ব্রাউজারটি আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে, তা নির্ভর করবে আপনার প্রয়োজন ও ব্যবহারের ধরণ অনুযায়ী। নিচে সিকিউরিটির দিক থেকে সেরা কিছু ব্রাউজারের তালিকা তুলে ধরা হলো।
আরও পড়ুনঃ ২০২৫ সালে SEO ফ্রেন্ডলি বাংলা কনটেন্ট লেখার নতুন নিয়ম
নিরাপত্তার দিক থেকে বিভিন্ন ব্রাউজার বিভিন্ন ধরনের ফিচার প্রদান করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, Brave ব্রাউজার বিল্ট-ইন অ্যাড ব্লকার, ট্র্যাকার ব্লকার এবং স্বয়ংক্রিয় HTTPS প্রটেকশন প্রদান করে, যা ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষায় সাহায্য করে। অন্যদিকে, Mozilla Firefox উন্নত ট্র্যাকিং প্রটেকশন এবং কাস্টম প্রাইভেসি সেটিংস অফার করে, যা ব্যবহারকারীকে ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা আরও নিরাপদ করতে সহায়তা করে।
অন্যদিকে, Google Chrome নিয়মিত সিকিউরিটি আপডেট, সেফ ব্রাউজিং এবং স্যান্ডবক্স প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহারকারীর তথ্য সুরক্ষিত রাখে। Safari ব্রাউজারে রয়েছে ইনটেলিজেন্ট ট্র্যাকিং প্রিভেনশন এবং iCloud Keychain ফিচার, যা পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে। আর Microsoft Edge ব্যবহারকারীদের জন্য Microsoft Defender SmartScreen এবং ট্র্যাকিং প্রিভেনশন প্রযুক্তি প্রদান করে থাকে, যা অনলাইন থ্রেট থেকে রক্ষা করে। এসব ফিচার মিলিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী নিরাপদ ব্রাউজার নির্বাচন করতে পারেন।
প্রাইভেসির দিক থেকে ব্রেভ ব্রাউজার কেমন?
অনেকে মনে করেন, প্রাইভেসির দিক থেকে Brave ব্রাউজারই সবচেয়ে নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য। কিন্তু এই ধারণাটি কতটা সত্য—তা আজ আমরা বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা করবো। চলুন দেখে নেওয়া যাক Brave ব্রাউজারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রাইভেসি ফিচার, যেগুলো দেখে আপনি নিজেই বিচার করতে পারবেন, এই ব্রাউজারটি আসলেই ভালো নাকি শুধুই আলোচনার বিষয়।
Brave ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে থার্ড পার্টি ট্র্যাকার এবং বিজ্ঞাপন ব্লক করে, যা আপনার অনলাইন কার্যক্রমকে নজরদারি থেকে রক্ষা করে। প্রতিটি ওয়েবসাইটের জন্য আলাদা ভাবে “Shields” নামক একটি ফিচার রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি নিজেই প্রাইভেসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। এছাড়াও, এটি HTTP লিংকগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে HTTPS-এ রিডাইরেক্ট করে, যাতে আপনার সংযোগ আরও নিরাপদ থাকে।
Brave ফিঙ্গারপ্রিন্টিং এবং ডিভাইস ট্র্যাকিং থেকেও ব্যবহারকারীকে সুরক্ষা দেয়। আপনার ব্রাউজিং ডেটা—যেমন হিস্টোরি, পাসওয়ার্ড বা বুকমার্ক—লোকাল ডিভাইসেই সংরক্ষিত থাকে, কোনো সার্ভারে নয়। গোপন ব্রাউজিংয়ের জন্য আপনি Tor সমর্থিত প্রাইভেট উইন্ডো ব্যবহার করতে পারেন, যা আরও এক ধাপ বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। Brave-এর নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করলে কোনো ট্র্যাকিং ছাড়াই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য খুঁজে পেতে পারেন, কারণ এটি কোনো ধরনের ইউজার ডেটা শেয়ার করে না।
উপরের ফিচারগুলো ছাড়াও Brave-এ আরও অনেক গোপনীয়তা-সম্পর্কিত সুবিধা রয়েছে, যা একে অন্যান্য ব্রাউজারের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ করে তোলে। তাই বলা যায়, প্রাইভেসি ও নিরাপত্তার দিক থেকে Brave ব্রাউজার সত্যিই একটি শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য বিকল্প। তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে, ইন্টারনেটে কিছুই চোখ বন্ধ করে ব্যবহার করা ঠিক নয়। Brave হোক বা অন্য যেকোনো ব্রাউজার, ব্যবহারের আগে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে এবং ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
Anonymous ব্রাউজিং করার সেরা ব্রাউজার কোনটি?
Anonymous ব্রাউজিং বলতে বোঝায় এমন একটি ব্রাউজিং পদ্ধতি, যেখানে ব্যবহারকারীর পরিচয়, আইপি অ্যাড্রেস, লোকেশন, কুকিজ, ট্র্যাকার এবং ব্রাউজিং হিস্টোরি—সবকিছুই গোপন রাখা হয়। এই ধরনের ব্রাউজিংয়ের মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেটে এমনভাবে চলাফেরা করতে পারেন যেন আপনার উপস্থিতি কেউ বুঝতেই পারছে না। সহজভাবে বললে, অনলাইনে আপনি সম্পূর্ণ অদৃশ্য থাকেন—আপনার কার্যকলাপ কেউ ট্র্যাক করতে পারে না।
তাই Anonymous ব্রাউজিংয়ের প্রয়োজনীয়তা এখনকার সময়ে অনেক বেশি, বিশেষ করে যারা প্রাইভেসিকে গুরুত্ব দেন তাদের জন্য। আর এই কাজটি করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু ব্রাউজার রয়েছে, যেগুলো বিশেষভাবে গোপনীয়তা ও পরিচয় গোপন রাখার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এখন আমরা এমন কিছু সেরা ব্রাউজার সম্পর্কে জানবো, যেগুলো Anonymous ব্রাউজিংয়ের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত।
ক্রোমিয়াম এবং ক্রোম কি একই ব্রাউজার?
অনেকে মনে করেন ক্রোমিয়াম (Chromium) এবং গুগল ক্রোম (Google Chrome) একই ব্রাউজার—কিন্তু এটি একেবারেই ভুল ধারণা। দেখতে প্রায় এক হলেও, এই দুটি ব্রাউজারের মধ্যে মূলগত পার্থক্য রয়েছে।
সহজভাবে বললে, Chromium হলো Google-এর তৈরি একটি ওপেন সোর্স (উন্মুক্ত কোডভিত্তিক) বেসিক ব্রাউজার। অনেকেই একে গুগলের “কাঁচা” বা বেস সংস্করণ বলেও থাকেন। অপরদিকে, Google Chrome হচ্ছে Chromium-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি একটি সম্পূর্ণ ফিচার-সমৃদ্ধ, polished ও বান্ডেলড ভার্সন—যেখানে গুগল তাদের নিজস্ব কিছু অতিরিক্ত ফিচার, পরিষেবা এবং ট্র্যাকিং সিস্টেম যুক্ত করে।
এখন আমরা খুব সহজভাবে জানতে চলেছি—Chromium এবং Chrome ব্রাউজারের মধ্যে মূল পার্থক্যগুলো কী এবং কোনটি কোন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা উচিত।
মাইক্রোসফট এজ থেকে রিডিম কোড নেওয়ার উপায়
আমরা অনেকেই জানি, গুগল ক্রোম ব্রাউজার আসার আগেই মাইক্রোসফট এজ (Microsoft Edge) একটি জনপ্রিয় ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহৃত হতো। কিন্তু গুগল ক্রোম বাজারে আসার পর এজ-এর ব্যবহার অনেক কমে যায়। সেই অবস্থান পুনরুদ্ধার করতে মাইক্রোসফট তাদের ব্রাউজারে নতুন কিছু ফিচার যুক্ত করেছে, যার মধ্যে অন্যতম হলো রিওয়ার্ড পয়েন্ট সিস্টেম।
এই আপডেট অনুযায়ী, আপনি যদি Microsoft Edge ব্রাউজার ব্যবহার করেন, তাহলে প্রতিবার কিছু সার্চ করলেই আপনি কিছু পয়েন্ট পাবেন। এই পয়েন্টগুলো আপনার Microsoft অ্যাকাউন্টে জমা হতে থাকবে। নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট জমা হলে আপনি চাইলে তা দিয়ে বিভিন্ন গেমের টপ-আপ করতে পারবেন অথবা চ্যারিটিতে ডোনেটও করতে পারেন।
এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি Microsoft অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। যেকোনো সাধারণ জিমেইল ব্যবহার করেই খুব সহজে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। এরপর Microsoft Edge ব্রাউজারে আপনার Microsoft অ্যাকাউন্টে লগইন করতে হবে।
এরপর প্রতিদিন নিয়মিত কিছু সার্চ করলে আপনি পয়েন্ট অর্জন করবেন, যদিও প্রতিদিনের পয়েন্ট সংগ্রহের একটি সীমা থাকে। এইভাবে কয়েকদিন নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারবেন এবং সেগুলো সহজেই রিডিম করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ ফ্রি ডোমেন ও হোস্টিং দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরির
এই ফিচারটি মাইক্রোসফট এজ ব্যবহারকারীদের জন্য যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি নতুন ব্যবহারকারীদেরও আকৃষ্ট করার একটি চমৎকার উদ্যোগ।